প্রতিনিধি ৬ অক্টোবর ২০২৫ , ৫:৪০:২৪ অনলাইন সংস্করণ
মোঃ লালটু হোসেন :
সাতক্ষীরা সদর ১৪ নং ফিংড়ি ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ লুৎফর রহমানের অক্লান্ত পরিশ্রমে সকল সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে জনমনে স্বস্তি ফিরেছে। জানা যায় গত ২৪-২৫ অর্থ বছরের সরকারি বরাদ্দকৃত অর্থে গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা দপ্তর থেকে টিআর, কাবিখা, কাবিটা ও ইটের সলিংসহ বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ শতভাগ সম্পন্ন করা হয়েছে বলে বিভিন্ন সুত্রে জানা গেছে। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় প্রতিটি ওর্য়াডে ইটের সলিং রাস্তা সংস্কার ও পূর্ণসংস্কার করা হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদ চত্তরে চলমান কাজের ২ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে, ইউনিয়ন পরিষদের শ্রী বৃদ্ধি ও জনগণের বাসার জন্য টাইলস্ স্থাপন করা হয়েছে, সে বাবদ ২ লক্ষ ২০ টাকা খরচ করা হয়েছে, এছাড়া সিমানা ভেড়ির থেকে ঘোষখালী বড় খালের মুখ পর্যন্ত ৩৬০০ ফুট খাল খনন,
এ ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চত্তরে মসজিদের জন্য ২ লক্ষ ৭০ অনুদান দেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ ফিংড়ি শ্মশান খাট থেকে বড় খালের মুখ পর্যন্ত ২৫০০ ফুট খাল খনন,জামতলার মোড় হতে মুনসুর শেখের বাড়ী পর্যন্ত ১২০০ ফুট মাটি ভরাট,এলাকাবাসীর বক্তব্য মোঃ লুৎফর চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে । বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নে স্কুল, কলেজ,মসজিদ-মাদ্রাসা, খেলার মাঠ ভরাট, গ্রামীন রাস্তায় মাটি দিয়ে সংস্কার, ইটের সলিং এর কাজ ইতোমধ্যে শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের সাথে কথা বললে তারা জানান বর্তমান চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে সকল সেবা ও উন্নয়ন হয়েছে এছাড়া স্কুল, কলেজে, মাদ্রাসা,মন্দির চলাচলের রাস্তা অনুপযোগী ছিল সেখানে মাটি দ্বারা ও ইটের সলিং করে চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে এ কারণে আমরা এলাকাবাসী অনেক খুশি,এবং কাজ অনেক ভালো হয়েছে।
পরিষদের সকল ইউপি সদস্যবৃন্দরা বলেন আমাদের সকলের চেষ্টা ও চেয়ারম্যানের সহযোগিতায় ইউনিয়ন পরিষদের ভবণের টাইলস্ স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে। বলা যায় সকল সদস্যবৃন্দ সহ চেয়ারম্যানের প্রচেষ্ঠায় ফিংড়ি ইউনিয়ন পরিষদ একটি স্মার্ট ইউনিয়ন পরিষদে পরিণত হয়েছে। ১৪ নং ফিংড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ লুৎফর রহমান বলেন, তিনি ইউনিয়ন পরিষদে কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতি হতে দেননি এবং একটি সুন্দর ও আদর্শ ইউনিয়ন গড়ে তোলার জন্য সবসময় আপ্রাণ চেষ্টা করি।
এবিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকতা মোঃ শাহিনুর ইসলামে বলেন, আমি প্রতিটি প্রকল্পের এলাকায় নিজে গিয়ে শতভাগ কাজ বুঝে নিয়েছি তারপর বিল দেওয়া হয়েছে। কাজ নিয়ে এলাকাবাসীসহ আমাদের কোন অভিযোগ নেই।

















